#Quote
More Quotes
বিভিন্ন humanitarian organization ফিলিস্তিনে কাজ করছে। আমরা তাদের মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য পাঠাতে পারি।
ফিলিস্তিনের মানুষের দুঃখ-কষ্ট আমাদের ছুঁয়ে যায়। কারণ আমরাও মানুষ, আমাদের ভেতরেও মানবতা আছে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রত্যেক মানুষেরই বাঁচার অধিকার আছে, নিজের দেশে শান্তিতে থাকার অধিকার আছে।
ফিলিস্তিনের সাথে আমাদের একটা সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক যোগসূত্রও রয়েছে। মুসলিম হিসেবে আল-আকসা মসজিদের প্রতি আমাদের একটা বিশেষ টান আছে।
ফিলিস্তিনের রক্তে ভেজা মাটি আজও মুক্তির অপেক্ষায়, প্রতিটি ফিলিস্তিনির হৃদয়ে প্রতিশোধের আগুন। কবে থামবে এই নৃশংসতা?
আজকের ফিলিস্তিন যেন এক জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড। গাজা থেকে শুরু করে জেরুজালেম, সর্বত্রই সংঘাত আর অস্থিরতা। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চরম কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
যেসব কোম্পানি ইসরায়েলের অবৈধ বসতি স্থাপনে সাহায্য করছে, তাদের পণ্য বয়কট করে আমরা প্রতিবাদ জানাতে পারি।
এটা একটা বিপজ্জনক স্টেরিওটাইপ। কিছু লোকের কাজের জন্য পুরো জাতিকে সন্ত্রাসী ভাবা উচিত নয়। ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, তারা শুধু নিজেদের অধিকার ফিরে পেতে চায়।
গাজা উপত্যকা প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ। এখানকার মানুষজন খাদ্য, পানি, ওষুধ – সবকিছুর অভাবে ধুঁকছে। প্রায়ই শোনা যায় বিমান হামলার শব্দ, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকে কত স্বপ্ন।
এটা ভুল ধারণা। ফিলিস্তিনে মুসলিম, খ্রিস্টান, ইহুদি – সব ধর্মের মানুষ আছে। তাদের সকলেরই সমান অধিকারের জন্য লড়াই করা উচিত।
ফিলিস্তিন। এই একটি শব্দ যেন একরাশ আবেগ, বেদনা আর প্রতিবাদের প্রতীক। যুগ যুগ ধরে চলা সংঘাত, বাস্তুচ্যুতি, আর অধিকার আদায়ের লড়াই – সবকিছু মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে এই নামের সাথে। আমরা হয়তো দূর থেকে দেখি, খবর পড়ি, কিন্তু ফিলিস্তিনিদের জীবন কতোটা কঠিন, তা হয়তো পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারি না।