#Quote

আজকের ফিলিস্তিন যেন এক জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড। গাজা থেকে শুরু করে জেরুজালেম, সর্বত্রই সংঘাত আর অস্থিরতা। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চরম কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।

Facebook
Twitter
More Quotes
ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর অনেক উপায় আছে। আমরা যে যেখানে আছি, সেখান থেকে সাধ্যমতো চেষ্টা করতে পারি।
ফিলিস্তিনিদের নিজেদের মধ্যেও ঐক্য দরকার। বিভেদ ভুলে গিয়ে একতাবদ্ধ হয়ে নিজেদের অধিকারের জন্য লড়তে হবে।
আমরা বিশ্বাস করি, একদিন ফিলিস্তিনের আকাশে শান্তি ফিরে আসবে। শিশুরা নির্ভয়ে খেলা করবে, মায়েরা তাদের সন্তানদের নিরাপদে বুকে জড়িয়ে ধরবে।
ফিলিস্তিনের শিশুরা আজ খেলনা চেনে না, চেনে শুধু বোমার শব্দ আর রক্তের গন্ধ। তাদের জন্য একটি নিরাপদ পৃথিবী চাই।
ফিলিস্তিনের মাটি অনেক রক্তের সাক্ষী। অটোমান সাম্রাজ্য থেকে শুরু করে ব্রিটিশ ম্যান্ডেট, আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ – প্রতিটি ঘটনা ফিলিস্তিনিদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। ১৯৪৮ সালের Nakba (নাকবা) বা বিপর্যয় তাদের জীবনের সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়।
সোশ্যাল মিডিয়া এখন খুব শক্তিশালী একটা মাধ্যম। ফিলিস্তিনের কথা, তাদের কষ্টের কথা আমরা সোশাল মিডিয়ায় তুলে ধরতে পারি। হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারি।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এক্ষেত্রে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে। ইসরায়েলের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে, যাতে তারা ফিলিস্তিনিদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
যেসব কোম্পানি ইসরায়েলের অবৈধ বসতি স্থাপনে সাহায্য করছে, তাদের পণ্য বয়কট করে আমরা প্রতিবাদ জানাতে পারি।
গাজা উপত্যকা প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ। এখানকার মানুষজন খাদ্য, পানি, ওষুধ – সবকিছুর অভাবে ধুঁকছে। প্রায়ই শোনা যায় বিমান হামলার শব্দ, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকে কত স্বপ্ন।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি আমাদের সমর্থন কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়, এটা সম্পূর্ণ মানবিক। আমরা চাই, তাদের উপর যে অবিচার হচ্ছে, তার অবসান হোক।