#Quote

পড়াশুনায় জ্ঞান বৃদ্ধি হয়, স্বভাব গঠিত হয় না। পুঁথিগত পাঠের প্রভাব বিষয় মূলক কাজের নিপুণতা, হৃদয় ও মানসিক অবস্থার চালিকা শক্তি নয়। পুঁথিগত জ্ঞান যেন জলের মতো পাতলা পদার্থ, যে ভাণ্ডারে নিবিষ্ট হয়ে থাকে, সেই ভাণ্ডারেই আকৃতি পায়, অথবা তা সুলেমানি আংটির মনিবের উদ্দেশ্য পূরণের সাহায্যকারী মাত্র। ব্যক্তিগণ পুঁথিগত বিদ্যার আজ্ঞাবহ হয় না, বিদ্যাকে আজ্ঞাবহ করে বিশেষ লক্ষ বা উদ্দেশ্য সম্পাদনের কাজে লাগায়। এই তরেই জ্ঞান শক্তিমত্তা রীতি নয়।

Facebook
Twitter
More Quotes by Ahmed Sharif
ছোটো ও নিকৃষ্ট পূর্ণাঙ্গতার গৌরভ ও তাৎপর্য দেওয়াটাই সাহিত্যধারীদের বিশেষ কাজ।
যে সমস্ত ব্যক্তির সাহসিকতা নেই সে সব মানুষ কাপুরুষ। জীবিত থেকেও তারা যেন মৃত।
আপাত দৃষ্টিতে দুর্নীতিবাজরাই কিন্তু দুর্নীতির দুর্নীতি বলে চিৎকার করে বেশি
চলন্ত জীবনে অগ্রসর মানেই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। আর সামনের দিকে গেলেই জায়গা ও সময়কে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে হয়। অর্থাৎ পুরাতনকে ত্যাগ ও আধুনিককে স্বীকারের নামই হলো ক্রমোন্নতি। আর সকলেই জানে অগ্রগতিই জীবন ও ষষ্ঠীতে প্রাণত্যাগ। আর এগিয়ে যাওয়া মানেই প্রকৃতিগত অগ্রসরণ। প্রাচীন হচ্ছে বিগত, আর অভিনব মানেই হলো ভবিষ্যতের নিদর্শন।
ছলনা, শঠতা-ধূর্ততা, খপ্পর-জালিয়াৎ, অসৎ-অকর্ম, জুলুম, ঘৃনা-পরদ্বেষ, নিন্দা, প্রভৃতি সময় ও কালের সামাজিক অসুবিধার তরে শিক্ষিত ব্যক্তিগণই তো বিশেষ ভাবে দায়ী।
অসৎ, অনাচারী, দুর্নীতিপরায়ণ, মিথ্যাবাদী, ধোকাবাজ লোক সত্য আয়নার সম্মুখে দাঁড়াতে ভয় পেয়ে থাকে।
মনোনয়ন বা ভোটাধিকার ব্যবহার সমস্ত অসুবিধার মীমাংসা করে দেবে। এসব যারা চিন্তাভাবনা করে, তারা মূর্খের জায়গায় বসবাস করে। মনোনয়ন ক্ষমতায় যাবার একটা কার্যপদ্ধতি ব্যতীত আর কিছুই নয়।
দার্শনিকদের দৃষ্টিতে যাই হোক, সর্বজনীন এর উপলব্ধি ইচ্ছা ও ভালোবাসায় বিভেদ সল্প। এবং দার্শনিকদের দৃতিতে দুটোই দৃঢ় জয়শীল।
বাণী বা বার্তা প্রদানকারীকে খুন করা, কিন্তু বাণী বা বার্তাকে মোটেও নয়।
যে সামাজিক ক্ষেত্রে ও যে দেশে আইনের নিজস্ব শাসন নেই, যে দেশে আইন কেবল ক্ষমতাশীলদের কথা শুনে, সেদেশে বা সে সমাজে মানবাধিকার পদে পদে লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়।