যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান। গাহি সাম্যের গান।

---

চড়ুই পাখিরা জানে আমি কার প্রতিক্ষায় বসে আছি- এলাচের দানা জানে কার ঠোঁট গন্ধময় হবে- তুমি ব্যস্ত, তুমি একা, তুমি অন্তরাল ভালোবাসো!

---

একদিন চলে যাব দূরে কোনও বাসে চেপে যে-কোনও লোকের পাশে যে-কোনও মানুষ হয়ে। জলই কি দেখেছ শুধু? তুমি কি দ্যাখোনি তার রক্তক্ষরণ?

---

সেই সব স্বপ্ন এখনও বাতাসে উড়ে বেড়ায় শোনা যায় নিঃশ্বাসের শব্দ আর সব মরে স্বপ্ন মরে না অমরত্বের অন্য নাম হয়।

---

সন্ন্যাসীর মতো হাহাকার করে উঠি- দেখা দাও, দেখা দাও, পরমুহূর্তেই ফের চোখ মুছি। হেসে বলি, তুমি যেখানেই যাও, আমি সঙ্গে আছি!

---

আমার যৌবনে তুমি স্পর্ধা এনে দিলে তোমার দু’চোখে তবু ভীরুতার হিম। রাত্রিময় আকাশে মিলনান্ত নীলে ছোট এই পৃথিবীকে করেছো অসীম।

---

আমি জানতাম আমি চশমা ছাড়া অন্তত কিছুটা হলেও দেখতে পাই। কিন্তু সেদিন মোবাইলের আলো দিয়ে সারারাত মোবাইল খুঁজেও কোথাও পেলাম না।

---

আজকাল তো ব্যস্ততাও বেড়েছে খুব। সেদিন দেখলাম সেই ভালবাসাগুলো কাকে যেন দিতে খুব ব্যস্ত তুমি, যেগুলো তোমাকে আমি দিয়েছিলাম ৷

---

তোমার শোক নিবিড় খুব। আমার শোক বিজ্ঞাপন। তোমার দিন অতল ডুব। আমার স্রেফ দিনযাপন।

---

এ তুমি কেমন তুমি চোখের তারায় আয়না ধরো এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর করো।

---