#Quote
More Quotes
কলি যুগে কোনও মানুষের কাছে অর্থ না থাকলে, তাকে অপবিত্র হিসেবে গণ্য করা হবে। অন্যদিকে ভণ্ডামিকে গ্রহণ করা হবে সম্মানের সঙ্গে।
কলিযুগে মাতাপিতাকে মানবে না কেউ, কথাগুলো সত্যিই ফলে যাচ্ছে। আজকালকার ছেলেমেয়েরা মা বাবার কথা শুনতে চায় না, শুধু নিজের মনের মত চলতে চায়।
কলিযুগে বাস করতে গেলে ধৈর্য ধারণ শিখতে হবে, নয়তো টিকে থাকতে পারবে না।
কলিযুগে মানুষ খরা ও অত্যধিক করের কবলে পরে মানুষের খাদ্যের একমাত্র অবলম্বন হয়ে উঠবে গাছের পাতা, মূল, মাংস, মধু, ফল, ফুল, বীজ। খরায় মানবজাতি ক্রমাগত ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাবে।
প্রকৃতির সাথেই বারে বারে মিশতে ইচ্ছে করে, তাই মাঝে মাঝে হারাই প্রকৃতির সৌন্দর্য লীলার প্রান্তে।
কলি যুগে অর্থই মানুষের একমাত্র ক্ষমতা হিসাবে প্রাধান্য পাবে।
গীতায় বলা আছে কলিযুগের প্রভাবেই ক্রমে ধর্ম, বিশ্বাসযোগ্যতা, স্বচ্ছতা, সহিষ্ণুতা, ক্ষমা প্রদর্শন, শারীরিক ক্ষমতা, স্মৃতিশক্তি এই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে।
কলিযুগে হরিনামই পারে সকল পাপ খণ্ডন করতে। ঈশ্বরের স্মরণ নিলেই মানুষ সকল বিপদ থেকে পরিত্রাণ পেতে পারে।
কৃষ্ণের লীলায় অনুপ্রাণিত হয়ে করেছে সবাই লীলা, দ্বাপর না হোক, কলির কেষ্ট এদের তো যায় বলা ।
কৃষ্ণের যদি হয় অনেক সখী এদের কেন নয় ! এরা যে ভাই কলির কেষ্ট তা ভুললে কি হয় !