#Quote
More Quotes
কলিযুগের মানুষের মধ্যে হিংসা বড় বেশি, কেউ কারো ভালো সহ্য করতে পারে না।
পুরাণে বর্ণিত আছে যে কলিযুগে অর্থই মানুষের একমাত্র ক্ষমতা হিসেবে বিবেচিত হবে। আইন ও সুবিচার পাওয়ার সম্ভাবনা আর্থিক ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত থাকবে। তাইতো আজও কত অপরাধী অধরা, বহু মামলার মীমাংসা স্থগিত।
কলিযুগের মানুষজন স্বার্থবাদী, কারও মনেই তোমার জন্য সত্যিকারের সহানুভূতি নেই, তোমার সাথে স্বার্থ ফুরিয়ে গেলেই তোমায় আর ডাকবে না তারা।
কলিযুগে মানুষ খরা ও অত্যধিক করের কবলে পরে মানুষের খাদ্যের একমাত্র অবলম্বন হয়ে উঠবে গাছের পাতা, মূল, মাংস, মধু, ফল, ফুল, বীজ। খরায় মানবজাতি ক্রমাগত ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাবে।
কলিযুগে মানুষজন স্বার্থবাদী, সহানুভূতি দেখানো তো দুরের কথা, বরং স্বার্থ ফুরালেই মানুষ মানুষকে আর চিনবে না।
কলিযুগে বাস করতে গেলে ধৈর্য ধারণ শিখতে হবে, নয়তো টিকে থাকতে পারবে না।
বিশ্বজুড়ে অসহিষ্ণুতা যে হারে বাড়ছে, তাতেই প্রমাণিত এখন ঘোর কলিযুগ।
গীতায় বলা আছে কলিযুগের প্রভাবেই ক্রমে ধর্ম, বিশ্বাসযোগ্যতা, স্বচ্ছতা, সহিষ্ণুতা, ক্ষমা প্রদর্শন, শারীরিক ক্ষমতা, স্মৃতিশক্তি এই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে।
কলিযুগে দিন দিন শান্তি সম্প্রীতির অভাব দেখা দিচ্ছে।
দেশ ও সমাজের বুকে যারা ধার্মিক ও জ্ঞানী হিসেবে খ্যাতি পাবেন তাদের প্রকৃত মানসিকতা থাকবে শকুনের ন্যায়। উপরে ধর্ম ও জ্ঞানের বর্ম পরিহিত মানুষগুলি নিজেরাই হবে ভন্ড।