আজ আমি বড় একা যখন ছিলে তুমি আমার কাছে ভাবতাম না কি আমার আছে না আছে তোমার ওই আঁখি দুটি সাথী করে বৈশাখে পেতাম বসন্তের দেখা ।

---

ঝরে গেলো আজ বসন্তের পাতা, নিয়ে যাক সঙ্গে সব মলিনতা । বৈশাখের সকালে, লাগুক প্রাণে আনন্দের এই স্পর্শ, মন থেকে আজ জানাই তোমায় -শুভ নববর্ষ

---

মুক্ত করি দিনু দ্বার– আকাশের যত বৃষ্টিঝড় আয় মোর বুকে, শঙ্খের মতন তুলি একটি ফুৎকার হানি দাও হৃদয়ের মুখে। বিজয়গর্জনস্বনে অভ্রভেদ করিয়া উঠুক মঙ্গলনির্ঘোষ, জাগায়ে জাগ্রত চিত্তে মুনিসম উলঙ্গ নির্মল কঠিন সন্তোষ।

---

ধূসরপাংশুল মাঠ, ধেনুগণ যায় ঊর্ধ্বমুখে, ছুটে চলে চাষি। ত্বরিতে নামায় পাল নদীপথে ত্রস্ত তরী যত তীরপ্রান্তে আসি। পশ্চিমে বিচ্ছিন্ন মেঘে সায়াহ্নের পিঙ্গল আভাস রাঙাইছে আঁখি-- বিদ্যুৎ-বিদীর্ণ শূন্যে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে চলে যায় উৎকণ্ঠিত পাখি।।

---

চৈত্রে দিয়া মাটি বৈশাখে কর পরিপাটি।- ক্ষণা

---

ভূতরূপে সিন্ধুজনে গড়ায়ে পড়িল বৎসর কালের ঢেউ, ঢেউর গমনে নিত্যগামী রথ চক্র নীরবে ঘুরিল আবার আয়ুর পথে হৃদয় কাননে কত শত আশা লতা শুকায়ে মরিল হায়রে কব তা কারে, কবিতা কেমনে কি সাহসে আবার তা রোপিব যতনে সে বীজ, যে বীজ ভূতে বিভল হইল

---

পহেলা বৈশাখের এই দিনে পান্তা ভাত আর কাঁচামরিচ পেঁয়াজ হল বাঙালির প্রিয় খাবার।

---

আপনার রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন, আপনার রাগকে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দেবেন না। আপনি যদি ক্ষিপ্ত হন তবে এমন কিছু বলবেন না, যাতে আপনি পরে অনুশোচনা করেন। আপনি যদি সুন্দর কিছু বলতে না পারেন তবে বলবেন না। শান্ত হও, তারপর যা করতে হবে তাই করো।

---

নতুন বছরের সূচনা, আনন্দের ভান্ডার,পহেলা বৈশাখে কাঁপাকাঁপা নদী আর পাহাড়।মিষ্টি পিঠে, রাঙা জামা, মনে শুধু সুখ,সবার জীবনে আসুক, ভালোবাসার দিশা।

---

নতুন জামা-জুতোয় পরিবারের সাথে মেতে ওঠো পয়লা বৈশাখের আনন্দে…সবার মনে আসুক খুশির জোয়ার…নিদারুন এক হর্ষ পয়লা বৈশাখ এসেছে আবার…এসেছে নববর্ষ।

---