কিছুটা দূরত্ব থাকা ভালো। এতে অনেক বেশি কাছাকাছি হওয়া যায়! - কিঙ্কর আহসান

---

কখনো কখনো আপনি কষ্ট পাবার কারণ খুঁজে পাবেন না। এই হুট করে মন ভার হলো, ঝুম বৃষ্টি, বজ্রপাতের আশংকা, বুক হু হু করা শূন্যতা, থেকে থেকে কান্না পাওয়া, হতাশা, প্রচন্ড ক্ষোভ এসব কেন হচ্ছে তার জবাব পাওয়া যায়না। শুধুমাত্র একটু একটু করে ফুরিয়ে যাওয়া আর দম বন্ধ হয়ে আসাটা টের পাওয়া যায়। মরে যেতে ইচ্ছে করে। কেন হয়? এমন কেন হয়? এতো কিছু চেনা হয়ে গেলো অথচ নিজের মনটাই নিজের কাছে অচেনা হয়ে ধরা দেয় মুহূর্তে মুহুর্তে! এসব কথা কাউকে বলা যায়না। - কিঙ্কর আহসান

---

জানি এভাবে ভাবা বারণ, মাঝে মাঝে তবু যায়না পাওয়া খুঁজে পৃথিবীতে থাকার কারণ! - কিঙ্কর আহসান

---

বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমাজ আর পরিবারের চাপে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে পৃথিবীটাকে অনেকটা বেশি পড়ে ফেলে। বুঝে যায়, জানে,ছেলেরা আজীবনের শিশু, বোকা। নিজের সকল অনুভুতি নিয়ন্ত্রণ করার অসাধারণ এক ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে মেয়েরা। - কিঙ্কর আহসান

---

লুকোচুরি খেলায় কতটুকুন তোমরা পাঁকা? তবে কী এরই নাম বেঁচে থাকা? বুকের ভেতর ঝড় অথচ মুখে হাসি, চোখ শান্ত, পারিনা আর, কসম- মন খারাপের কথা লুকাতে লুকাতে আমি ক্লান্ত! - কিঙ্কর আহসান

---

আগুনে পুড়ে হয়ে গেছি ছাই, সব হারানো মানুষকে হারানোর ভয় দেখিয়ে লাভ নাই!

---

আমায় মনে রেখো, বিষন্ন বিকেল কিংবা মৌন সন্ধ্যায়, যে লাশবাহী গাড়িটি ছুটে যায়, তাতে আমার হয়েছিলো ঠাই- ভালোবাসা, ঘৃণার কথা ভেবে স্মৃতির পাহাড় পোড়াই! চলে গেলেও, মরে গেলেও পাশে থেকো, মনে রেখো- চাই টুকিটাকি মন খারাপ, ফুরিয়ে যাওয়া নিয়ে কথা হোক, তোমাদের চোখে থাকবে তো আমাকে হারানোর শোক? - কিঙ্কর আহসান

---

আমাকে কেউ উতলা হয়ে বুঝুক, ভীড়ের ভেতর হারিয়ে গেলে একটুখানি খুঁজুক! - কিঙ্কর আহসান

---

কেউই আপনার জায়গায় দাঁড়িয়ে আপনার কষ্ট, সীমাবদ্ধতা বুঝবেনা। নিজের বানানো যুক্তিতে নিজেকে নির্দোষ মনে করে আর বাকি সবাইকে অপরাধী ভেবে পাওয়া আত্মতৃপ্তির লোভ কেউ সামলাতে পারেনা। খুব দুঃখ, বিপদেও তাই কারও কাছে নিজেকে ব্যাখ্যা করে, বোঝানোর চেষ্টা করে আশ্রয় চাইবেন না। আশ্রয়ের জন্য, শান্তির জন্য বরং নিজের কাছেই ফিরুন, নীরব থাকুন। মানুষের নিজের চেয়ে আপন আর কেউ নাই। - কিঙ্কর আহসান

---

ভালোবাসা না পেতে পেতে অভ্যস্ত মানুষকে ভালোবাসা হারানোর ভয় দেখিয়ে লাভ নেই!

---