তুমি চলে গেলে ভাবি, এলোমেলো হয়ে যাই । সাজিয়ে কবির মতো বোঝাতে পারি না, চলে গেলে কথা আসে, প্রেম আসে, বুদ্ধি আসে, হায়রে নিয়তি! - নির্মলেন্দু গুণ

---

হাত বাড়িয়ে ছুঁইনা তোকে, মন বাড়িয়ে ছুঁই, দুইকে আমি এক করিনা, এক কে করি দুই! - নির্মলেন্দু গুণ

---

হয়তো সহজ কাছে আসা, তাই কাছে আসি, হয়তো সহজ ভালোবাসা, তাই ভালোবাসি। - নির্মলেন্দু গুণ

---

আমায় তুমি যতোই ঠেলো দূরে মহাকাশের নিয়ম কোথায় যাবে? আমি ফিরে আসবো ঘুরে ঘুরে গ্রহ হলে উপগ্রহে পাবে। - নির্মলেন্দু গুণ

---

শুধু তোমাকে একবার ছোঁব, ঐ আনন্দে কেটে যাবে সহস্র জীবন। - নির্মলেন্দু গুণ

---

তোমাকে ভুলেছি স্বপ্নে, প্রেমে, অভ্যাসে, বেদনায়। এখন বুকের মাঝে বন্ধন মুক্তির মৃদু-হাওয়া, হাত তুলে অনায়াসে বিদায় দিয়েছি গত রাতে। সুখে আছি, সুখলতা, বেঁচে থেকে বেদনা সহিতে। - নির্মলেন্দু গুণ

---

ভালো বেসে কিছু পাওয়া রেখে গেছো বলে আজো এত হারানোর ভয়, নিজের মুখের কাছে বারবার নত হয়ে আসি; ভাবি, এই মুখ এত সুখী, এত স্মৃতিময়!

---

ভালোবাসা অর্থ ও পুরষ্কার আদায় করে নিতে হয়।

---

ভুলে যাব সব সময়-নিপাতে স্মরণে জাগিয়ে প্রেম, আঁধারে তখন জ্বলিবে তোমার চন্দনে মাখা হেম। - নির্মলেন্দু গুণ

---

অমিতব্যয়িতা আমার স্বভাব, ব্যক্তিগত জীবনে এবং স্বভাবতই কবিতাতেও। কবিতা কী? জানিনে। ছন্দ কাকে বলে – ভালো করে বুঝিনে। কাব্য বিচারের মানদন্ড কী? – আমি নিরুত্তর। আমি শুধু উড়নচণ্ডি প্রেমিকের মতো অবিবেচক, যুক্তিহীন এবং ব্যক্তিগত। আমার কাছে কবিতা তা-ই, আমি যা লিখি। অন্যের কাছে সেটা গল্প হলেও ক্ষতি নেই, এলজাব্রা হলেও না।

---