#Quote
More Quotes
শেখ হাসিনা বলেন, ‘কারণ আমরা শান্তি চাই এবং আমরা অবশ্যই শান্তির পথে এগিয়ে যাব।
আমাদের দেশে আত্মসচেতনতার অভাব রয়েছে। আমাদের দেশের মানুষ ধর্মভীরু। তাই ধর্মীয় অনুশাসনের ক্ষেত্র যথেষ্ট বিস্তৃত। নারী সমাজকে মূল ধর্মীয় চিন্তা-চেতনার সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হয় না। বরং ধর্মকে রাষ্ট্রীয় স্বার্থে ব্যবহার করা হয়।
অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে নারী উন্নয়নে বিনিয়োগ একটি ভালো উদ্যোগ এবং তা শুধুমাত্র লৈঙ্গিক সমতার খাতিরেই নয় বরং মানব উন্নয়ন আর টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্যও ভালো।
পাঠক সমাবেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদুল ইসলাম বিজু গতকাল সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় সংসদ কার্যালয়ে বই দু’টি প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।
সারা দুনিয়ায় আজ পর্যন্ত কেউ সর্বোচ্চ সুখী হতে পারেনি। কারণ, দুনিয়ায় তো সর্বোচ্চ সোখ পাওয়ায় যায় না। এটা পেতে হলে পরকালের পানে পাড়ি দিতে হয়।
কষ্টের মধ্য দিয়ে না গেলে আমরা কখনোই আমাদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে পারবো না।
বড় কারণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উনি আমাকে একবার বলেছিলেন, ‘দেখো, আগে আমরা শচীনের নাম শুনতাম। ইমরান খানের কথা বলত মানুষ। কিন্তু আমাদের বলার মতো ও রকম কেউ ছিল না। এখন আমরা তোমার কথা বলতে পারি।
ন্যায় ও সত্যের পথ কঠিন পথ এই কঠিন পথ আমি বেছে নিয়েছি
দেশ-বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের স্বীকৃতি দিতে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শান্তি পুরস্কার’ প্রবর্তনেরও ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।
সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না। - শেখ মুজিবুর রহমান