#Quote

নীতি ছাড়া কি মানুষের চলে। এ কিন্তু শূন্যে তোলা ফাঁকা নীতি নয়। বনের মানুষেরও নীতি ছিল। নীতি নিয়েই মানুষই এগিয়েছে, হাজার হাজার বছর ধরে বাস্তব অবস্থাকে বদলে নিজেকে উন্নত করেছে। কিন্তু একটা নীতি নিয়ে নয়, যে নীতি যখন মিথ্যা হয়ে গেছে, মানুষকে এগোবার বদলে পিছনে টেনে রাখতে চেয়েছে, তখন মানুষেরই অগ্রণী অংশ প্রাণের মায়া ছেড়ে লড়াই করে নূতন নীতি চালু করিয়েছে, মানুষকে বাঁচিয়েছে।

Facebook
Twitter
More Quotes by Manik Bandyopadhyay
অন্ধকারে যে বাস করে মৃদু আলোতে তাহার চোখ ঝলসাইয়া যায়,চোখ ঝলসানো আলোতে সে হয় অন্ধ
ব্যর্থ প্রেম কিছু না, বিরহ শুধু মনের কষ্ট, ও সমস্তের জন্য মানুষের খুব বেশি আসে যায় না। ছেলে স্বর্গে গেলে মাকেও তো তা সহিতে হয়। কিন্তু সবচেয় ভয়ানক মনে হয় ট্রাজেডিটা, যখন বুঝিতে পারা যায় যাকে ভালোবাসিয়াছিলাম তার হৃদয় হৃদয়ের রীতিনীতি মানে না। আমাকে সরল ভালোমানুষ পাইয়া, আমার প্রথম যৌবনের অমূল্য সম্পদটুকু সে আমাকে ঠকাইয়া গ্রহণ করিয়াছে, শুধু একটু মজা করিবার জন্য।
জীবনকে শ্রদ্ধা না করিলে জীবন আনন্দ দেয় না। শ্রদ্ধার সঙ্গে আনন্দের বিনিময়, জীবনদেবতার এই রীতি। শশী তাই প্রাণপণে জীবনকে শ্রদ্ধা করে। সঙ্কীর্ণ জীবন, মলিন জীবন, দুর্বল পঙ্গু জীবন - সমস্ত জীবনকে।
শশীর চোখ খুঁজিয়া বেড়ায় মানুষ।যারা আছে তাদের, আর যারা ছিল
পশুপাখির যৌন ব্যাপারের মতোই মানুষেরও যৌন ব্যাপার নিজেদের নতুন করে সৃষ্টি করা আর বাঁচার লড়াই চালিয়ে যাওয়া। মানুষের যৌন ব্যাপারে আরেকটা বাড়তি বাস্তব ব্যাপার আছে প্রেম। কাব্য সাহিত্যে ফেনিয়ে ফাঁপিয়ে রঙ দিয়ে এই বাস্তব রহস্যটাই ব্যাখ্যা করার চেষ্টা হয়ে আসছে। ফেনা আর রঙ ব্যাখ্যা করে বাতিল করে যৌনবিজ্ঞান প্রেমের মানে বোঝাতে চেয়ে পারেনি। শরীরবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, যৌনবিজ্ঞান, প্রেমের এদিক ওদিকে সেদিকটা বুঝিয়েছে, প্রেমকে বোঝাতে পারেনি।
বয়স্ক উপযুক্ত সন্তানকে বশ করা,জগতে এতবড় জয় আর নাই
দীর মত নিজের খুশিতে গড়া পথে কি মানুষের জীবনের স্রোত বহিতে পারে? মানুষের হাতে কাটা খালে তার গতি, এক অজানা শক্তির অনিবার্য ইঙ্গিতে। মাধ্যাকর্ষণের মত যা চিরন্তন অপরিবর্তনীয়।
বয়স্ক উপযুক্ত সন্তানকে বশ করা, জগতে এতবড় জয় আর নাই।
এ কথা কে না জানে যে পরের টাকা ঘরে আনার নাম অর্থ উপার্জন এবং এ কাজটা বড় স্কেলে করিতে পারার নাম বড় লোক হওয়া।
কেহ বিশ্বাস করে, কেহ করে না। যে বিশ্বাস করে সেও সত্য-মিথ্যা যাচাই করে না, যে অবিশ্বাস করে সেও না। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্নটা নির্ভর করে মানুষের খুশির উপর।