#Quote

ক্ষুধিত প্রাণের অক্ষরে লেখা, “প্রবেশ নিষেধ, এখানে সবাই ভুলেছে দ্বন্দ্ব, ভুলেছে বিভেদ।” দুর্ভিক্ষ ও শত্রুর শেষ হবে যুগপৎ, শোণিত ধারার উষ্ণ ঐক্যে ঘনায় বিপদ॥

Facebook
Twitter
More Quotes by Sukanta Bhattacharya
অনেক স্তব্ধ দিনের এপারে চকিত চতুর্দিক, আজো বেঁচে আছি, মৃত্যুতাড়িত আজো বেঁচে আছি ঠিক।
নানাসাহেব, তাঁতিয়াটোপি, বাঁসির রাণী লক্ষ্মী, এঁদের নামে, দৃপ্ত কিশোর, খুলবে তোমার চোখ কি
লাল আগুন ছড়িয়ে পড়েছে দিগন্ত থেকে দিগন্তে, কী হবে আর কুকুরের মতো বেঁচে থাকায়? কতদিন তুষ্ট থাকবে আর অপরের ফেলে দেওয়া উচ্ছিষ্ট হাড়ে
বন্ধু, আজকে বিদায়! দেখেছ উঠল যে হাওয়া ঝোড়ো, ঠিকানা রইল, এবার মুক্ত স্বদেশেই দেখা ক’রো॥
চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল, এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি— নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
আমি একটা ছোট্ট দেশলাইয়ের কাঠি এত নগণ্য, হয়তো চোখেও পড়ি না: তবু জেনো মুখে আমার উসখুস করছে বারুদ— বুকে আমার জ্বলে উঠবার দুরন্ত উচ্ছ্বাস; আমি একটা দেশলাইয়ের কাঠি।
নাগ’ যদি ‘নাগা’ হয়, ‘সেন’ হয় ‘সেনা, বড়ই কঠিন হবে মেয়েদের চেনা॥
জাগবার দিন আজ, দুর্দিন চুপি চুপি আসছে; যাদের চোখেতে আজো স্বপ্নের ছায়া ছবি ভাসছে— তাদেরই যে দুর্দিন পরিণাম আরো বেশী জানবে, মৃত্যুর সঙ্গীন তাদেরই বুকেতে শেল হানবে।
আমার মৃত্যুর পর, জীবনের যত অনাদর- লাঞ্ছনার বেদনায়, স্পষ্ট হবে প্রত্যেক অন্তর
বলতে পারো ধনীর মুখে যারা যোগায় খাদ্য, ধনীর পায়ের তলায় কেন থাকতে তারা বাধ্য? ‘হিং-টিং-ছট’ প্রশ্ন এসব, মাথায় মধ্যে কামড়ায়, বড়লোকের ঢাক তৈরি গরীব লোকের চামড়ায়।