#Quote

কেয়ামতের দিন তিন জন ব্যক্তির সঙ্গে আল্লাহ কথা বলবেন না এবং তাদের দিকে তাকাবেন না এবং সংশোধন করবেন না, আরও তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি। আবু যর বলেন, রাসূল সা. একথাগুলো তিনবার বললেন। আবু যর বলেন, তারা ক্ষতিগ্রস্ত, তারা ধ্বংস প্রাপ্ত, তাদের পরিচয় কি হে আল্লাহর রাসূল! তিনি বললেন, টাখনুর নিচে কাপড় পরিধানকারী, উপকার করে খোটা প্রদানকারী ব্যক্তি ও মিথ্যা কসমের মাধ্যমে বিক্রয়কারী ব্যক্তি।

Facebook
Twitter
More Quotes
কখনো এমন কোনো কাজ করবেন না যাতে আপনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে কাউকে দুঃখের অনুভূতিপূর্ণ দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হয়। মনে রাখবেন, আপনার জীবন নষ্ট করার জন্য কোনো দুঃখিত ব্যক্তির অভিশাপই যথেষ্ট।
অনেকে ধারণা করে যে হাসি-রসিকতায় মিথ্যা বলা বৈধ। আর এ থেকেই বিশ্ব ধোঁকা দিবস বা এপ্রিল ফুলের জন্ম। এটা ভুল ধারণা, এর কোন ভিত্তি নেই ইসলাম ধর্মে। রসিকতা কিংবা স্বাভাবিক অবস্থায় মিথ্যা সর্বাবস্থায় হারাম।
পরিস্থিতি যাই হোক না কেন জীবনে কখনো মিথ্যা বলো না।
আপনি যখন সত্যের চেয়ে বেশী মিথ্যা বলা শুরু করবেন, তখন লোকেরা আপনাকে বিশ্বাস করা বন্ধ করে দেবে।
মুনাফেকদের নিদর্শন তিনটি : কথা বলার সময় মিথ্যা বলা, ওয়াদা করে ভঙ্গ করা এবং আমানতের মধ্যে খেয়ানত করা।
আমাদের এটা মেনে নিতে হবে যে আমরা সবসময় সঠিক সিদ্ধান্ত নেব না, আমরা কখনও কখনও রাজকীয়ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব – বুঝতে পারবো যে ব্যর্থতা সাফল্যের বিপরীত নয়, এটি সাফল্যের অংশ।
যে ব্যক্তি দুনিয়ার কাজের জন্য এত ব্যস্ত থাকে যে আখিরাতের জন্য সময় দিতে পারে না, সে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত। -(মুসনাদ আহমাদ)
যে ব্যক্তি স্বপ্ন না দেখেও স্বপ্ন দেখার ভান করবে, তাকে দু’টি গমের মাঝে গিরা দিতে বলা হবে, অথচ তা সে করতে সক্ষম হবে না। আর যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের কথা কান পেতে শুনল, অথচ তারা তাকে তা শোনাতে চায় নি, তার কানে কেয়ামতের দিন শিশা ঢালা হবে, যে ব্যক্তি ছবি অঙ্কন করবে কেয়ামতের দিন তাকে শাস্তি দেয়া হবে এবং তাকে বলা হবে তাতে রুহ সঞ্চার করতে, অথচ তা করতে সে সক্ষম হবে না।
এর অর্থ হচ্ছে যে রাসূল সা. এর ওপর মিথ্যা বলবে সে যেন নিজ স্থায়ী ঠিকানা জাহান্নাম বানিয়ে নেয়।
তোমরা আমার ওপর মিথ্যা বলবে না, যে আমার ওপর মিথ্যা বলবে, সে যেন আগুনে প্রবেশ করে।