দুরন্ত ষাঁড়ের চোখে বেঁধেছি লাল কাপড় বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮টি নীলপদ্ম তবুও কথা রাখেনি বরুনা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ এখনো সে যে-কোনো নারী। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

আগের জন্মে ছিলাম আমি ছপটিওয়ালা এই জন্মে ঘোড়া নিজের পিঠে চাবুক মেরে ছুটছি, আমার ভ্রমণ বিশ্বজোড়া। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

অভিমান হল হৃদয়ের অতি গোপন প্রকোষ্ঠের ব্যাপার। যে কেউ সেখানে হাত ছোঁয়াতে পারেনা। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

স্তব্ধ আঁধারে কিছুই যায় না দেখা হে আকাশ তবু ঊষার হৃদয় জ্বালো কোথায় গেল সে দৃষ্টি-পাগল একা খুঁজতে সে কোন আঁধার পারের আলো।

---

পাশের বাড়ির সেই মেয়েটি যদি গল্প পড়তে ভালো না বেসে ক্রিকেট খেলা ভালোবাসতো, তবে আমি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় না হয়ে সুনীল গাভাস্কার হতাম। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুনা বলেছিল, যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালোবাসবে সেদিন আমার বুকেও এ-রকম আতরের গন্ধ হবে। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

এই দুরন্ত রাতের খেলা, কথা ছিল বনের মধ্যে রেশম, এত লাল রেশম, কথা ছিল ? বাতাস ভাঙ্গে বিজন দ্বীপ, আকাশ ভাঙ্গে ঘর দুঃক্ষ ভাঙ্গে নরম হাত, কঠিন হাত, কথা ছিল। হে সুন্দর, হে আনন্দ, এত সুদূর ? ফেরার পথ ভুলে যাবার কথা ছিল। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

আমি এমনভাবে পা ফেলি যেন মাটির বুকেও আঘাত না লাগে। আমার তো কারুকে দুঃখ দেবার কথা নয়। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---

কারোর আসার কথা ছিল না কেউ আসেনি তবু কেন মন খারাপ হয়?

---

লুকিয়ে রেখো না কোনো গোপন সিন্দুকে কিংবা লিখো না দলিলে না দিলে থাকে না কিছু, ভালোবাসা ডুবে যায় স্বখাত সলিলে। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

---